মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় জীবনের প্রথম পর্বে মনোবিজ্ঞানী ফ্রয়েড, ইয়ুং, অ্যাডলার প্রমুখ দ্বারা প্রভাবিত হলেও পরবর্তী সময়ে তিনি মার্কসবাদে দীক্ষা নেন। ১৯৪৪ খ্রিস্টাব্দে তিনি কমিউনিস্ট পার্টির সক্রিয় সদস্য হন এবং আমৃত্যু এই দলের কার্যক্রমের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। ফ্যাসিবাদবিরোধী লেখক ও শিল্পী সঙ্ঘের সঙ্গে তিনি জড়িত ছিলেন। সাহিত্যের মাধ্যমে মার্ক্সের শ্রেণিসংগ্রামতত্ত্বের বিশ্লেষণ এবং মানুষের মনোরহস্যের জটিলতা উন্মোচনে তিনি ছিলেন একজন দক্ষশিল্পী। শহরের পাশাপাশি গ্রামজীবনের দ্বন্দ্বসঙ্কুল পটভূমিও তাঁর উপন্যাস ও গল্পে গুরুত্ব পেয়েছে। প্রাগৈতিহাসিক, সরীসৃপ, আত্মহত্যার অধিকার, কুষ্ঠরোগীর বউ, টিকটিকি, হলুদ পোড়া, কে বাঁচায়, কে বাঁচে!, সাড়ে সাত সের চাল, দুঃশাসনীয়, মাসিপিসি, যাকে ঘুস দিতে হয়, শিল্পী, কংক্রিট, টিচার, ছিনিয়ে খায়নি কেন, হারানের নাতজামাই, ছোটবকুলপুরের যাত্রী, আর না কান্না প্রভৃতি।
“আমার প্রিয় লেখকের সেরা গল্পগুলো একসাথে,তারপরও রেটিং লাগে? ” - Shaon Singha
“মানিক বাবুর রেটিং লাগে না ” - Robi User